
২১ সেপ্টেম্বর পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বিশ্বের প্রতি আহ্বান— শান্তি এখনই চাই। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ তথ্য কেন্দ্র ঢাকা থেকে জাতিসংঘ মহাসচিবের একটি লিখিত বার্তা প্রদান করেন।
বার্তায় বলা হয়েছে, আমাদের পৃথিবী আজ যুদ্ধ ও সংঘাতে বিদীর্ণ। লাখো পরিবার ঘরবাড়ি হারাচ্ছে, শিশুদের শৈশব নিশ্চিহ্ন হচ্ছে, আর মানবিক মর্যাদা প্রতিনিয়ত লঙ্ঘিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ হচ্ছে, আর রেকর্ডসংখ্যক মানুষ শরণার্থী হতে বাধ্য হচ্ছে।
মহাসচিবের মতে, “তারা শুধু শান্তি চায়। শান্তি সবার দায়িত্ব। যুদ্ধের প্রভাব শুধু সংঘাতপীড়িত অঞ্চলে নয়, বরং পুরো বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়ছে।
তিনি আরও বলেন, বন্দুক থামাতে হবে, দুর্ভোগের অবসান ঘটাতে হবে, বিভাজন মুছে ফেলে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে। পাশাপাশি টেকসই উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে হবে, কারণ যেসব দেশে উন্নয়ন সবচেয়ে পিছিয়ে আছে, তাদের মধ্যে নয়টিই বর্তমানে সংঘাতের শিকার।
শান্তির পথে এগোতে হলে বর্ণবাদ, অমানবিকীকরণ ও ভ্রান্ত তথ্যের প্রচার দমন জরুরি—যা সংঘাতকে উসকে দেয়। পরিবর্তে, আমাদের উচিত শ্রদ্ধার ভাষা বলা, সহমর্মিতা দেখানো এবং ইতিবাচক প্রভাব ব্যবহার করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।
বার্তায় আরও বলা হয়, যেখানে শান্তি আছে, সেখানে পরিবার একত্রিত হয়, সমাজ পুনর্গঠিত হয়, শিশুরা শেখে ও খেলাধুলা করে। তাই শান্তি বিলম্ব সহ্য করে না—শুরু করতে হবে এখনই।শান্তি প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক সহযোগিতার আহ্বান জানালেন মহাসচিব
২১ সেপ্টেম্বর পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বিশ্বের প্রতি আহ্বান— শান্তি এখনই চাই। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ তথ্য কেন্দ্র ঢাকা থেকে জাতিসংঘ মহাসচিবের একটি লিখিত বার্তা প্রদান করেন।
বার্তায় বলা হয়েছে, আমাদের পৃথিবী আজ যুদ্ধ ও সংঘাতে বিদীর্ণ। লাখো পরিবার ঘরবাড়ি হারাচ্ছে, শিশুদের শৈশব নিশ্চিহ্ন হচ্ছে, আর মানবিক মর্যাদা প্রতিনিয়ত লঙ্ঘিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ হচ্ছে, আর রেকর্ডসংখ্যক মানুষ শরণার্থী হতে বাধ্য হচ্ছে।
মহাসচিবের মতে, “তারা শুধু শান্তি চায়। শান্তি সবার দায়িত্ব। যুদ্ধের প্রভাব শুধু সংঘাতপীড়িত অঞ্চলে নয়, বরং পুরো বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়ছে।
তিনি আরও বলেন, বন্দুক থামাতে হবে, দুর্ভোগের অবসান ঘটাতে হবে, বিভাজন মুছে ফেলে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে। পাশাপাশি টেকসই উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে হবে, কারণ যেসব দেশে উন্নয়ন সবচেয়ে পিছিয়ে আছে, তাদের মধ্যে নয়টিই বর্তমানে সংঘাতের শিকার।
শান্তির পথে এগোতে হলে বর্ণবাদ, অমানবিকীকরণ ও ভ্রান্ত তথ্যের প্রচার দমন জরুরি—যা সংঘাতকে উসকে দেয়। পরিবর্তে, আমাদের উচিত শ্রদ্ধার ভাষা বলা, সহমর্মিতা দেখানো এবং ইতিবাচক প্রভাব ব্যবহার করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।
বার্তায় আরও বলা হয়, যেখানে শান্তি আছে, সেখানে পরিবার একত্রিত হয়, সমাজ পুনর্গঠিত হয়, শিশুরা শেখে ও খেলাধুলা করে। তাই শান্তি বিলম্ব সহ্য করে না—শুরু করতে হবে এখনই।