Image description

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘১৩ নভেম্বর আমরা সবাই ঢাকা যাব’ পোস্ট করায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগের এক নেতাকে।

শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার দিকে আলফাডাঙ্গা উপজেলার টগরবন্দ ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ওই নেতার নাম মতিন মোল্লা (৩৫)। তিনি উপজেলার টগরবন্দ ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা তৈয়বুর রহমানের ছেলে। মতিন মোল্লা ওই ইউনিয়নের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি।

গত বৃহস্পতিবার নিজ নামে ফেসবুক আইডি থেকে ১৬ জন ব্যক্তির সঙ্গে নিজের একটি ছবি পোস্ট করেন মতিন মোল্লা। তাতে লেখেন, ১৩ তারিখে আমরা সবাই ঢাকা যাব। দলের দুর্দিনে আমরা দলের পাশেই আছি।

ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার পর মতিনকে চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি আলফাডাঙ্গা থানায় দায়েরকৃত বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের একটি মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরে শনিবার (৮ নভেম্বর)

সকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

ওই ছবিতে মতিন মোল্লার সঙ্গে যাদের দেখা যাচ্ছে, তাদের মধ্যে আছেন টগেরবন্দ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জালাল উদ্দিন ফকির ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সুলতান মাহমুদ। সুলতান মাহমুদের দুটি মুঠোফোন নম্বরে কল করা হলে একটি বন্ধ পাওয়া যায়। অপর নম্বরে কয়েকবার কল করার পর একজন ফোন ধরে ‘রং নম্বর’ বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

আলফাডাঙ্গা থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জানুয়ারি আলফাডাঙ্গা থানায় আওয়ামী লীগের ১৭০ নেতা–কর্মীর নাম উল্লেখ করে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একটি মামলা করেন আলফাডাঙ্গা পৌর সদরের বুড়াইচ এলাকার ইদ্রিস সর্দারের ছেলে বিএনপির সমর্থক লাভলু সর্দার। এ মামলায় আড়াই থেকে তিন হাজার জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

এই মামলায় মতিন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানিয়ে আলফাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহ্ জালাল আলম বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঢাকা যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে পোস্ট দেওয়ায় গ্রেপ্তার করা হয় মতিন মোল্লাকে। আজ শনিবার আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘১৩ নভেম্বর আমরা সবাই ঢাকা যাব’ পোস্ট করায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগের এক নেতাকে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার দিকে আলফাডাঙ্গা উপজেলার টগরবন্দ ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ওই নেতার নাম মতিন মোল্লা (৩৫)। তিনি উপজেলার টগরবন্দ ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা তৈয়বুর রহমানের ছেলে। মতিন মোল্লা ওই ইউনিয়নের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি।

গত বৃহস্পতিবার নিজ নামে ফেসবুক আইডি থেকে ১৬ জন ব্যক্তির সঙ্গে নিজের একটি ছবি পোস্ট করেন মতিন মোল্লা। তাতে লেখেন, ১৩ তারিখে আমরা সবাই ঢাকা যাব। দলের দুর্দিনে আমরা দলের পাশেই আছি।

ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার পর মতিনকে চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি আলফাডাঙ্গা থানায় দায়েরকৃত বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের একটি মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরে শনিবার (৮ নভেম্বর)

সকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

ওই ছবিতে মতিন মোল্লার সঙ্গে যাদের দেখা যাচ্ছে, তাদের মধ্যে আছেন টগেরবন্দ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জালাল উদ্দিন ফকির ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সুলতান মাহমুদ। সুলতান মাহমুদের দুটি মুঠোফোন নম্বরে কল করা হলে একটি বন্ধ পাওয়া যায়। অপর নম্বরে কয়েকবার কল করার পর একজন ফোন ধরে ‘রং নম্বর’ বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

আলফাডাঙ্গা থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জানুয়ারি আলফাডাঙ্গা থানায় আওয়ামী লীগের ১৭০ নেতা–কর্মীর নাম উল্লেখ করে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একটি মামলা করেন আলফাডাঙ্গা পৌর সদরের বুড়াইচ এলাকার ইদ্রিস সর্দারের ছেলে বিএনপির সমর্থক লাভলু সর্দার। এ মামলায় আড়াই থেকে তিন হাজার জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

এই মামলায় মতিন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানিয়ে আলফাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহ্ জালাল আলম বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঢাকা যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে পোস্ট দেওয়ায় গ্রেপ্তার করা হয় মতিন মোল্লাকে। আজ শনিবার আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।